এসব নির্ধারিত জায়গায় রোদ-বৃষ্টি থেকে বাঁচার জন্য শামিয়ানা, কোরবানিদাতাদের বসার জন্য চেয়ার, প্রয়োজনে মাংস বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য লোকবলের ব্যবস্থাও চসিক করবে।
বুধবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ কথা জানান মেয়র।
তিনি বলেন, ৪১ ওয়ার্ডে চসিকের নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই ছাড়া রাস্তার ওপর কিংবা উন্মুক্ত স্থানে জবাই করা যাবে না। তবে কোরবানিদাতাদের বাসা-বাড়ির আঙিনায় জায়গা থাকলে পশু জবাই করতে পারবেন।
মেয়র জানান, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করা হবে বেলা ১১টায়। সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে নগরীর সব পশু কোরবানির বর্জ্য অপসারণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য চার হাজার পরিচ্ছন্নকর্মী, ছোট-বড় আড়াইশ গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। বিকেল তিনটা থেকে বর্জ্য অপসারণ কাজ পরিদর্শন করবেন চসিক কর্মকর্তারা।
মেয়র কোরবানির দিন রাত ১০টার পর নগরীর কোথাও কোরবানির পশুর বর্জ্য পড়ে থাকতে দেখলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (০৩১-৬৩০৭৩৯, ৬৩৩৬৪৯, ০১৭১২২৫২৬১৫, ০১৬৭৫২১৮৪৮৫, ০১৭১৫৬৭৬৭৭০), চসিকের হান্টিং নাম্বার (১৬১০৪) বা অ্যাপসের মাধ্যমে জানাতে বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে চসিকের প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমন, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ মনজুরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা নাজিয়া শিরিন, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান ছিদ্দিকী যিশু উপস্থিত ছিলেন।
এআর/টিসি