রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল ১২টা পর্যন্ত মাত্র ৫০ শতাংশ টিকেট বিক্রি হয়েছে। টিকেট বিক্রি শুরুর পর একঘণ্টার মধ্যে যাত্রীশূন্য হয়ে যায় কাউন্টার।
চট্টগ্রাম স্টেশনের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, সকাল আটটা থেকে অগ্রিম টিকেট বিক্রি শুরু হয়। একঘণ্টা পরই কাউন্টার ফাঁকা হয়ে যায়।
দুটি স্পেশাল ট্রেনসহ রোববার ৮ হাজার ৬৩৯টি টিকেট বরাদ্দ রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এরমধ্যে কাউন্টারের জন্য বরাদ্দ ৬ হাজার ৯৩১টি।
সোমবার থেকে টিকেটের চাহিদা বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন রেল কর্মকর্তারা।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, ১৮ আগস্ট ২৭, ১৯ আগস্ট ২৮ এবং ২০ আগস্ট দেওয়া হচ্ছে ২৯ আগস্টের টিকেট। ২১ ও ২২ তারিখ দেওয়া হবে ৩০ ও ৩১ আগস্টের টিকেট। ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ২৫ আগস্ট।
পরিবহন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সুবর্ণ এক্সপ্রেস প্রতিদিন সকাল সাতটায়, মহানগর গোধূলী বিকেল ৩টায়, চট্টলা এক্সপ্রেস সকাল সোয়া ৮টায়, মহানগর এক্সপ্রেস বেলা সাড়ে ১২টায়, সোনার বাংলা বিকেল ৫টায় এবং তূর্ণা এক্সপ্রেস রাত ১১টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যাবে।
পাহাড়িকা সকাল সোয়া ৯টায়, উদয়ন এক্সপ্রেস রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে সিলেটের উদ্দেশ্যে, মেঘনা এক্সপ্রেস বিকেল সোয়া পাঁচটায় চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে এবং বিজয় এক্সপ্রেস সকাল ৭টা ২০ মিনিটে ময়মনসিংহের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম ছেড়ে যাবে।
কর্ণফুলী এক্সপ্রেস সকাল ১০টায় ও ঢাকা মেইল এক্সপ্রেস রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে, সাগরিকা এক্সপ্রেস সকাল সাড়ে ৭টায় চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস বিকেল সাড়ে ৩টায় বাহাদুরাবাদ’র উদ্দেশ্যে ও জালালাবাদ এক্সপ্রেস রাত সাড়ে ৯টায় সিলেটের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৫ ঘণ্টা, আগস্ট ২০, ২০১৭
এমইউ/টিসি