এ ঘটনায় অভিযুক্ত ৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। গুরুতর আহত আল আমিন বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ক্যাজুয়েলিটি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
আল আমিন একই এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।
আটকরা হলেন-সানজিদ আহমেদ (১৮) প্রকাশ মাহি, মো. লিটন (২০), মো. সানজিদ (২৬), মো. ইমতিয়াজ (১৬), হামিদুর রহমান টুটুল (১৬) ও মো. ইয়াছিন (১৮)।
আল আমিনের বাবা নুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে আমার ছেলেকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেছে ওরা। মিন্টু নামে আমার ছেলের এক বন্ধুকে দিয়ে রাত ৮টার দিকে তাকে ডেকে বাসা থেকে বের করা হয়। পরে স্থানীয় সানজিদ, তারেকসহ আরো বেশ কয়েকজন মিলে ধামা, কিরিচ ও ছুরি দিয়ে আমার ছেলের ওপর হামলা করে। আল আমিনের পেটে ছুরিকাঘাত, কোমর ও দুই উরুতে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেছে ওরা। পরে তাকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে আসি। ’
চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই শীলব্রত বড়ুয়া বাংলানিউজকে জানান, মুমূর্ষ অবস্থায় রাত দেড়টার দিকে আল আমিনকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। বর্তমানে আল আমিন হাসপাতালের ক্যাজুয়েলিটি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ডবলমুরিং থানার ওয়ারলেস অপারেটর রাজিবুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, ‘ছুরিকাঘাতের ঘটনায় আগ্রাবাদের সিডিএ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৯ ঘন্টা, আগস্ট ১৭, ২০১৭
এসবি/আইএসএ/টিসি