সরেজমিনে দেখা যায়, টনের্ডোর আঘাতে ওই তিনটি ওয়ার্ডে অধিকাংশ ঝুপড়ি ঘর, টিনশেড ঘর, সেমিপাকা ভবন, বাড়ির ঘেরা-বেড়া, দোকানপাট, গাইড ওয়াল, বিদ্যুৎতের খুঁটি, গাছপালা ভেঙে পড়ে লন্ডভন্ড করে গেছে। ক্ষতিগ্রস্থ মানুষগুলো খোলা আকাশের নিচে রয়েছে।
আহতরা হলেন- নুরুল আমিন (৪৫), কালাচাঁন বিবি (৪২), হামিদ হোসেন (৪০), মদিনা বেগম (৩৫), কালু মিয়া (৪০), জয়নাব খাতুন (২৬), মোরশেদ আলম (২২), আলমগীর হোসেন (১৬), সফিনা বেগম (১১) ও বদি আলম (৯)।
ক্ষতিগ্রস্থরা বলেন, ঘুণিঝড় মোরার আঘাতে ঘরবাড়ি বিধবস্ত হওয়ার পর ঘুরে দাড়াঁনোর কয়েকদিনে মধ্য (আজ) আবার টর্নেডো আঘাত হানে।
টেকনাফ পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম বলেন, টনের্ডোর আঘাতে তিনটি খুটি ভেঙে গেছে। গাছপালা পড়ে অধশতাধিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সেগুলো মেরামতের জন্য লোকজন পাঠানো হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে টেকনাফ পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছি । টনের্ডোতে তিনটি ওযার্ডে দুই শতাধিকের বেশি ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড করে ফেলেছে।
টেকনাফ উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. জাহিদ হোসেন ছিদ্দিক বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো যাতে দ্রুত ত্রাণ সহায়তা পায় সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়ঃ ২০৩৫ ঘন্টা, জুলাই ২৫, ২০১৭
টিটি/টিসি