সোমবার (২৪ জুলাই) কয়েকদিনের টানাবর্ষণে ও অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যাওয়া নগরীর ১৯ নম্বর দক্ষিণ বাকলিয়া এলাকায় পানিবন্দি এলাকা পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সিডিএ চেয়ারম্যান দক্ষিণ বাকলিয়ার ইছাক্কার পুল, রাজাখালী রোড, আবদুর ছোবাহান ও আবদুর নুরের কলোনী, তুলাতলীর জামাইবাজার, রাজাখালী বৌ-বাজার এলাকায় গিয়ে পানিবন্দি মানুষের দুর্দশার চিত্র দেখেন এবং খোঁজখবর নেন।
এসময় ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারণ ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে আবদুচ ছালাম বলেন, জরুরি মূহুর্তে বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের মানবিক দায়িত্ব। মানুষের দুর্দশা নিরসনে আমাদের আরও সুদূরপ্রসারী চিন্তা করতে হবে।
আগামী বছরের মধ্যেই বৃহত্তর বাকলিয়াসহ নগরীর জলাবদ্ধতার সমস্যা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। ইতিমধ্যেই রিভার ড্রাইভ আউটার রিংসহ ১২টি খালের মুখে পানি নিষ্কাশন যন্ত্রসহ জোয়ার নিয়ন্ত্রক স্লেইস গেইট নির্মাণ কাজ শুরুর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, সরকারের এসব উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি সকল নাগরিককে সচেতন হতে হবে। যাতে আমাদের নিক্ষিপ্ত বর্জ্য সরাসরি খাল ও নালায় গিয়ে পানির গতিপথে বাঁধা হয়ে না দাঁড়ায়। কেননা, সুন্দর আগামী নিশ্চিত করতে হবে আমাদেরকেই।
পরিদর্শনকালে জসিম উদ্দিন, আবদুল মান্নান, শফিউল আজম বাহার, কামাল উদ্দিন, ইকবাল হোসেন, সাহেদ রহিম, কামাল উদ্দিন, আলী হোসেন, মহিম, সালাউদ্দিন, আবুল কালাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময় : ২৩০৫ ঘন্টা, জুলাই ২৪, ২০১৭
এসবি/টিসি