তার সঙ্গে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের উপ-সচিব কল্লোল কুমার চক্রবর্তী, সহকারী সচিব মো. রফিকুল ইসলামসহ পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল ছিল।
মতিবিনিময়কালে রহিম উল্লাহ, ‘অতীতে সরকার বিসিকের উন্নয়নে কাজ করে যায়নি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে নিয়োজিত স্বাধীনতাত্তোর একটি সরকারি খাতের মূখ্য প্রতিষ্ঠান। বিসিকের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ উদ্যোগে দেশে প্রচুর শিল্পোদ্যোক্তা সৃষ্টি এবং শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনে এক অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। বিশ্বায়ন ও মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পজাত পণ্য বাজারজাতকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র বিমোচন, মানব সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিসিক প্রধান ভূমিকা পালন করেছে। জন্মলগ্ন থেকে প্রতিষ্ঠানটিতে বহু সংখ্যক সফল ও প্রতিভাবান উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তার পরিচালনা ও আনুকূল্যে প্রতিষ্ঠানটি প্রাণবন্ত ও কর্মচঞ্চল সরকারি বিভাগ হিসেবে জনগণের প্রত্যক্ষ সেবায় নিয়োজিত আছে।
বিসিক শিল্পোদ্যোক্তা সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, চট্টগ্রামকে ঘিরে বড় ধরণের কর্মযোগ্য চলছে। বিসিক এলাকায় রাস্তা ও ড্রেন ব্যবহার অযোগ্য, গ্যাসের চাপ নেই বলেলেই চলে, রাস্তা ও ড্রেনের উপর অবৈধ দোকান রয়েছে, বিসিক এলাকায় সীমানাপ্রাচীর নেই, উদ্যোক্তারা কোন নিরাপত্তা পাচ্ছে না।
কিষোয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এম. এ মোতালেব বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২৭টি দেশে আমার প্রতিষ্ঠানের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে, সরকারকে নিয়মিত কর দিচ্ছি, দেশে কর্মসংস্থান হচ্ছে কিন্তু বিসিক এলাকার রাস্তা ব্যবহারের অযোগ্য। এজন্য সরকারের দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।
এসময় বিসিকের আঞ্চলিক পরিচালক আমিনা আক্তার, ডিজিএম কৃষ্ণ কুমার আচার্য, শিল্প নগরী কর্মকর্তা কহিনুর আক্তার, সাজিনাজ এক্সিমপেক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৭
টিএইচ/টিসি