সেই তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অভিযান চালিয়েছে মাত্র তিনদিন। এ তিন দিনের মধ্যে শেষের দিন সোমবার (১৭ জুলাই) বহিরাগত মোটরসাইকেল আটক করেছে মাত্র ১টি।
দ্বিতীয় দিনে রোববার (১৬ জুলাই) দুটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেটকার আটক করেছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বাংলানিউজকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বর থেকে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ পর্যন্ত আসতে এক প্রকার বিরক্ত হতাম। মোটরসাইকেলের হর্ণ, তীব্রগতিতে চালানোসহ বহিরাগতদের উৎপাতে অতিষ্ঠ ছিলাম। কিন্তু সোমবার মোটরসাইকেল তেমন দেখা যায়নি। পরে জেনেছি, বহিরাগতদের বিরুদ্ধে অভিযানের কারণে ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেল কমেছে। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আকতারুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, ‘১ম দিনের অভিযানে ১৫টি বহিরাগত মোটরসাইকেল আটক করা হয়েছে। কিন্তু তৃতীয় দিনে মাত্র একটি। বহিরাগতদের বিরুদ্ধে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। ’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বহিরাগত প্রবেশ ঠেকানো গেলে, ক্যাম্পাসের পরিবেশ সম্পূর্ণ সুষ্ঠু থাকবে। ইভটিজিংয়ের ঘটনা একশভাগ কমে যাবে। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মো.আলী আজগর চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় আমরা এই অভিযান পরিচালনা করেছি। ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ এখন নেই বললেই চলে। তারপরও অভিযান চলমান থাকবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ২৩১০ ঘণ্টা, ১৭ জুলাই, ২০১৭
জেইউ/টিসি