পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ মেঘনাথ তঞ্চঙ্গ্যা বাংলানিউজকে জানান, আষাঢ় মাসের বৃষ্টি এই আসে এই যায়। একটু আগেও হালকা বৃষ্টি হয়েছে।
এখন আবার রোদ ওঠেছে। তবে মঙ্গলবার (২৭ জুন) সকাল ৯টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে ভারী বর্ষণের কোন সম্ভাবনা নেই।
চট্টগ্রামসহ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্র প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।
বাকলিয়া এলাকার ফোরকান বাংলানিউজকে জানান, ঈদের জামাত শেষে বাসায় ফিরে আব্বু-আম্মু ও বড় ভাইকে সালাম করেছি। বাসায় সেমাই ও পায়েস খেয়ে বড় খালার বাসায় যেতেই শুরু হয় বৃষ্টি। বৃষ্টি দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেলো। তবে ৮ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে বৃষ্টি বন্ধ হয়ে আবারো সকালের ন্যায় রোদ উঠলো। আজকের এই ঈদের দিনে বৃষ্টি না হলে, সব আত্মীয়স্বজনদের বাসা ও বন্ধু-বান্ধবদের সাথে নির্বিঘ্নে মজা করতে পারবো।
তিনি আরও বলেন, শংকায় রয়েছি জোয়ারের পানির। জোয়ার আসলেই দুপুরের দিকে বাকলিয়া এলাকার প্রায় সব রাস্তা ও অলিগলিতে হাটু সমান পানি উঠে যায়। জোয়ারের এই পানি সড়কের অলিগলিতে প্রায় ৩ ঘণ্টা স্থায়ী হয়। এসময় এলাকার মানুষেো চরম দুর্ভোগে পড়ে যায়। পরবর্তীতে ভাটা হলে পানি নেমে যায়।
এদিকে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তত্বাবধানে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১৬১টি স্থানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় আকাশে রোদ ছিল। স্বস্তিদায়ক আবহাওয়ায নির্বিঘ্নে নামাজ আদায় করেন মুসল্লীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৭
এসবি/টিসি