শুক্রবার (২৩ জুন) সকাল থেকে সেতুটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। গত মার্চে পতেঙ্গার বোট ক্লাবে ওয়াসার একটি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু তিনটির ধীরগতির নির্মাণকাজে অসন্তোষ জানিয়েছিলেন।
চসিকের পক্ষে সেতুটি তদারকির দায়িত্বে থাকা তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর ৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু হয়।
তিনি জানান, ৪০ মিটার দীর্ঘ চার লেনের পিসি গার্ডার ব্রিজটির এখন শুধু কার্পেটিং বাকি আছে। বর্তমানে নয়টি গার্ডারের ব্রিজটিতে খরচ হয়েছে ৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
মেয়রের সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছালেহ আহমদ, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, আবু সাদাত মো. তৈয়ব, আনোয়ার জাহান, মেয়রের একান্ত সহকারী রায়হান ইউসুফ প্রমুখ।
সেতু উন্মুক্ত ঘোষণার সময় মেয়র বলেন, প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিমানবন্দর সড়কের তিনটি সেতু নির্মিত হয়েছে। নগরীর অবকাঠামো উন্নয়ন ও জনস্বার্থে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নতুন নতুন পরিকল্পনা ও প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
তিনি আশা করেন আগামী দুই অর্থবছরের মধ্যে নগরীর অলি-গলি, রাজপথ উন্নয়ন করা সম্ভব হবে। এ ছাড়াও শতভাগ আলোকিত শহর ও পরিচ্ছন্ন নগরীর কার্যক্রমও এগিয়ে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, জলবায়ুর প্রভাব, অতিবৃষ্টি, টর্নেডো, ঘূর্ণিঝড়, পাহাড়ধস সবকিছুকে সামনে রেখে নগরীর উন্নয়ন ও জনপ্রত্যাশা একে একে পূরণ করা হবে।
সেই তিন সেতুর একটি স্বাগত জানাবে অতিথিদের
সেই তিন সেতুর একটির গার্ডার ঢালাই দেখলেন মেয়র
সেই তিন সেতুর নির্মাণকাজ দেখলেন মেয়র
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর এগোচ্ছে তিন সেতুর নির্মাণকাজ
সেই তিন সেতুর তদারকি ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে এলো
সেই তিন সেতু পরিদর্শন করলেন চসিকের প্রধান প্রকৌশলী
‘কে কমিশনের ভাগ কত দেবে, এসব চলবে না’
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৯ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৭
এআর/আইএসএ/টিসি