নগরীর কোতোয়ালি মোড়ের একটি মাত্র ছোট্ট প্রতিষ্ঠানে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছে মানুষ। সেহেরির আগেও দেখা গেছে জমজমাট বিকিকিনি।
সরকারি সিটি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্র আবদুল হাকিম বাংলানিউজকে জানান, প্রতিবছর ঈদে খাদি পাঞ্জাবি কেনাটা অভ্যাস হয়ে গেছে।
প্রতিষ্ঠানের মালিক নাফিজ মুনকাদ বাংলানিউজকে জানালেন, ৭০০ থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা দামের খাদি-সূতি-সিল্ক পাঞ্জাবি বিক্রি করছি আমরা। ফতুয়া আছে ৫৫০-৮৫০ টাকা দামের। শার্ট পাচ্ছেন ৪৫০ থেকে ১২৫০ টাকার মধ্যে। শিশু-কিশোরদের পাঞ্জাবি ৫০০-১৮০০ টাকা। পাজামা ৪০০, ৪৫০ ও ৫৫০ টাকা। লুঙ্গি ৪০০ টাকা।
তিনি জানান, ১৯৮১ সালে খাদিঘর যাত্রা শুরু করে। চট্টগ্রাম ও ঢাকায় নিজস্ব কারখানায় খাদিঘরের সব পোশাক তৈরি করা হয়। এবার প্রিন্ট পাঞ্জাবির চাহিদা বেশি হলেও খাদিঘরের এক্সক্লুসিভ পাঞ্জাবির কাটতিও কম নয়।
তিনি বলেন, যতক্ষণ ক্রেতা থাকছে ততক্ষণ খাদিঘর খোলা থাকছে। এমনকি সেহেরির পরও।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৭
এআর/টিসি