ঢাকা, শুক্রবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাদির পাঞ্জাবির টানে আসছে মানুষ

আল রাহমান, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০৩২ ঘণ্টা, জুন ২১, ২০১৭
খাদির পাঞ্জাবির টানে আসছে মানুষ খাদিঘরে জমজমাট কেনাকাটা চলছে। ছবি: উজ্জ্বল ধর, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

চট্টগ্রাম: সাদা, ক্রিম, অফহোয়াইট রঙের খাদি পাঞ্জাবি। হালফ্যাশনের সূতির প্রিন্ট পাঞ্জাবি। সিল্ক পাঞ্জাবি। রকমারি শার্ট, ফতুয়া। লুঙ্গি-পাজামা। সব মিলে জমজমাট ‘খাদিঘর’।

নগরীর কোতোয়ালি মোড়ের একটি মাত্র ছোট্ট প্রতিষ্ঠানে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছে মানুষ। সেহেরির আগেও দেখা গেছে জমজমাট বিকিকিনি।

পণ্যসম্ভার আর দাম হাতের নাগালে হওয়ায় কেউ ফিরছে না খালি হাতে।

সরকারি সিটি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্র আবদুল হাকিম বাংলানিউজকে জানান, প্রতিবছর ঈদে খাদি পাঞ্জাবি কেনাটা অভ্যাস হয়ে গেছে।

খাদিঘর ছাড়াও বড় বড় শোরুমে খাদি পাঞ্জাবি পাওয়া যায়। তবে দরদামে পার্থক্য আছে।  

প্রতিষ্ঠানের মালিক নাফিজ মুনকাদ বাংলানিউজকে জানালেন, ৭০০ থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা দামের খাদি-সূতি-সিল্ক পাঞ্জাবি বিক্রি করছি আমরা। ফতুয়া আছে ৫৫০-৮৫০ টাকা দামের। শার্ট পাচ্ছেন ৪৫০ থেকে ১২৫০ টাকার মধ্যে। শিশু-কিশোরদের পাঞ্জাবি ৫০০-১৮০০ টাকা। পাজামা ৪০০, ৪৫০ ও ৫৫০ টাকা। লুঙ্গি ৪০০ টাকা।

তিনি জানান, ১৯৮১ সালে খাদিঘর যাত্রা শুরু করে। চট্টগ্রাম ও ঢাকায় নিজস্ব কারখানায় খাদিঘরের সব পোশাক তৈরি করা হয়। এবার প্রিন্ট পাঞ্জাবির চাহিদা বেশি হলেও খাদিঘরের এক্সক্লুসিভ পাঞ্জাবির কাটতিও কম নয়।

তিনি বলেন, যতক্ষণ ক্রেতা থাকছে ততক্ষণ খাদিঘর খোলা থাকছে। এমনকি সেহেরির পরও।         

বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৭

এআর/টিসি

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।