সকাল থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে আসার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করার পর রাত আটটা থেকে মানুষজন আশ্রয়কেন্দ্র আসতে শুরু করেছেন। মানুষজনের জন্য মেরিন ফিশারিজ সার্ভিল্যান্স চেকপোস্টের তিনটি ভবনই খুলে দেওয়া হয়।
সোমবার রাত নয়টার দিকে দেখা যায়, চেকপোস্টের তিনটি ভবনের দুটি ইতিমধ্যে ভরে গেছে। দুটি ভবনের দ্বিতীয় তলাতেই তারা আসন পেতে বসে-শুয়ে আছেন।
পরিবারের চার সদস্যকে নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন দিনমজুর মোহাম্মদ আমির হোসেন। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, 'সকাল থেকেই মাইকিং করা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে আসতে। তাই সন্ধ্যা হতেই আর দেরি করিনি। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে চলে এসেছি। ' চেকপোস্টের কর্মচারী আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, এটা সেরকম কোনো আশ্রয়কেন্দ্র নয়। তবে মানবিকতার খাতিরে প্রতিবারই ঘূর্ণিঝড়ের সময় এটি খুলে দেওয়া হয়। এবারও খুলে দেওয়া হয়েছে তিনটি ভবন। ভবনের ভেতরে চেয়ার-টেবিল সরিয়ে তাদের জন্য জায়গা করে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৭ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০১৭
টিএইচ/এআর/টিসি