এর আগ থেকে সেখান জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। মাইকিংয়ে দোকানিদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে সরে যেতে বলা হয়।
এই নির্দেশ পাওয়ার পর থেকে দোকানিদের মালপত্র নিয়ে বিচ এলাকা ত্যাগ করতে দেখা গেছে।
তার কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দ্রুত সরে যেতে। আর শুনেছি মঙ্গলবার ভোর নাগাদ ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে। তাই আগেভাগে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরিয়ে নিচ্ছি। ’
নাসিরের মতো পতেঙ্গা বিচের প্রায় শতাধিক দোকানিকেও মালপত্র গোছাতে দেখা গেছে। তারাও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। কারণ মোরা আঘাত হানলে প্রথম ধাক্কাটা যাবে তাদের দোকানগুলোর উপরেই।
এছাড়া পতেঙ্গা এলাকায় দেখা যায়, টমটমে করে মাইকিং করা হচ্ছে। সতর্ক সংকেত ও ঘূর্ণিঝড়ের কথা উল্লেখ করে মাইকিংয়ে স্থানীয়দের নিরাপদ দূরত্বে সরে যেতে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় আসার আগেই আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে বলা হচ্ছে।
এদিকে ৭ নম্বর সতর্ক সংকেত ও ঘূর্ণিঝড় আসতে পারে এমন আশঙ্কার খবরে বিচে পর্যটকদের উপস্থিতি তেমন নেই বললেই চলে। অন্যদিকে জেলেদেরও সমুদ্র থেকে চলে আসতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৫, মে ২৯, ২০১৭
টিএইচ/টিসি