রোববার (২৮ মে) বিকেলে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামপাড়ার রোদেলা বিকেলের চিত্র এটি।
প্রতিটি চিকেন রোল ১০০, বিফ বটি কাবাব ২৪০, প্রণ তান্দুরি ১০০, ভেজিটেবল পাকোড়া ২৫, মাটন কলিজা সিঙ্গাড়া ২০, মাটন সমুচা ২০, চিকেন ললিপট ৮০, চিকেন উইং ৬০, চিকেন তান্দুরি ১১০, বিফ আকনি বিরিয়ানি প্রতিকেজি ২৮০, দেশি চিকেন বিরিয়ানি ২৮০, মেজবানের মাংস ৮০০, প্রিমিয়াম চিকেন হালিম ৭০০, প্রিমিয়াম মাটন হালিম ৭০০, জাফরান মিল্ক জিলাপি ৫০০ টাকা।
রোদেলা বিকেলের ব্যবস্থাপক সাইনুল সাবের বাংলানিউজকে বলেন, এ বছর পুলিশ হোটেলের বাইরে ইফতার বিক্রি বন্ধে অভিযান শুরু করেছেন। রোদেলা বিকেল গত বছর থেকেই হোটেলের ভেতরে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে ইফতার বিক্রি করছে।
যথারীতি ইফতারে ব্যতিক্রমী কিছু পদও রয়েছে রোদেলা বিকেলে। এর মধ্যে স্পেশাল লাচ্ছিও রয়েছে। দুই গ্লাস লাচ্ছির জন্য দাম রাখা হচ্ছে ২০০ টাকা। মাটির ছোট ছোট পেয়ালায় ফিরনির দাম রাখা হচ্ছে ৫০ টাকা। কেজি ৫০০ টাকা।
এ ছাড়া বিখ্যাত রসমালাই ও রসগোল্লা প্রতিকেজি ১০০০, বাদামি হালুয়া ১২০০, ডায়াবেটিক সন্দেশ ১০০০, গাজরের হালুয়া ৫০০ ও স্পেশাল লাচ্ছাসেমাই ১০০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে রোদেলা বিকেলে।
বিকেল সাড়ে তিনটায় ইফতার কিনতে আসেন হাজি মো. ইয়াসিন। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, রোদেলা বিকেলে খাবারের গল্প এ শহরের মানুষের মুখে মুখে। এখানে আনকমন খাবার পাওয়া যায়। রুচি সম্মত পরিবেশে খাবার তৈরি করা হয়, যা অন্য কোথাও চোখে পড়ে না। তাই প্রথম রোজাতেই ইফতার কিনতে চলে এসেছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪০ ঘণ্টা, ২৮ মে, ২০১৭
এআর/টিসি