কাজীর দেউড়ি বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি ৫০, ধনেপাতা ১৬০, ছোট-সরু শসা ৩০, চীনা গাজর ৭০, দেশি গাজর ৫০, কলকাতার পাতা ধনে ১৫০, কাঁচা আম ৩৫, রঙিন ক্যাপসিকাম ৩৫০, বিট ১২০, পুদিনা পাতার ছোট আঁটি ৫ টাকা, বড় আঁটি ৩০ টাকা, লেবু জোড়া আকার ও জাত ভেদে প্রতিটি ৪-৬ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
বেগুনির অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ গোল বড় বেগুন প্রতিকেজি ৫০, লম্বা বেগুন ৫০, সিলেটি বেগুন ৫৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
ছোলা-পেঁয়াজুর সঙ্গে মুড়ি মেখে ইফতারের মজাটাই যাদের কাছে আলাদা তারা ভিড় করছেন মুড়ির দোকানে। কাজীর দেউড়ি বাজারে হাটহাজারীর লাল মুড়ি প্রতিকেজি ৯০, নোয়াখালীর মুড়ি ১৫০ ও ফেনীর মুড়ি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ইফতারের গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ খেজুর। বাজারে বৈচিত্র্যপূর্ণ খেজুরের সরবরাহ থাকলেও গুণ, মান, আকার ও জাত ভেদে দরদামে তারতম্যও বেশ। ৫০০ গ্রামের প্লাস্টিক কৌটা ভর্তি মরিয়ম খেজুর ৩৮০ টাকা, বড়ই খেজুর ৫০০ গ্রামের কৌটা ১৪০ টাকা, সমপরিমাণ মনোয়ারা খেজুর ১৪০ টাকা, ইন্দোনেশিয়ার ৩০০ গ্রামের খেজুরের প্লাস্টিক প্লেট ১০৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
শরবতের বিভিন্ন ধরনের রঙিন সিরাপের বড় বোতল ২৬০ টাকা এবং ছোট বোতল ১৩০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি রকমারি জুসের বড় প্লাস্টিক বোতল, কনটেইনারও বিক্রি হচ্ছে বেশ।
ফলের দোকানের সামনে কথা হয় গৃহিণী সানোয়ারা বেগমের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, এবার জ্যৈষ্ঠ মাসে রমজান শুরু হয়েছে। ফলে বাজারে প্রচুর দেশি ফলের সমারোহ। যা ইফতারে তৃপ্তি দেবে রোজাদারদের। দামও হাতের নাগালের মধ্যে রয়েছে।
বাজারে ভালো মানের লেংড়া ও হিমসাগর আম প্রতিকেজি ১০০-১৩০ টাকা, আনার (ডালিম) ২৫০-৩০০ টাকা, পেঁপে ৭০-১০০ টাকা, তরমুজ ৯০ টাকা, থাই জাম্বুরা ২২০ টাকা, আপেল ১৫০ টাকা, মাল্টা-মোসাম্বি ১৪০ টাকা, লাল আঙুর ৫০০ টাকা, সাদা ২৫০ টাকা, নরসিংদীর সাগর কলা ডজন ১৬০-১৮০ টাকা, বাংলা কলা (বড়) ১৪০-১৬০ টাকা, রাঙামাটির আনারস প্রতিটি ৭০-৯০ টাকা, ডাব প্রতিটি ৩০-৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১০ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৭
এআর/টিসি