সোমবার (২৪ এপ্রিল) চট্টগ্রামের দ্বিতীয় মহানগর হাকিম আবু ছালেহ মো.নোমানের আদালতে মামলাটি দায়ের হয়েছে।
আদালত মামলা গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন বাদির আইনজীবী আমিন আহমেদ।
অভিযুক্ত ডিবি সদস্যদের মধ্যে আছেন, পরিদর্শক কেশব চক্রবর্তী, এস আই মো.সেকান্দর আলী ও দেলোয়ার হোসেন, এএসআই আজহারুল ইসলাম ও আবদুল ওয়াদুদ এবং কনস্টেবল আরমান হোসেন, খোরশেদ আলম ও উকিল আহম্মেদ।
মামলার বাদি মঈন উদ্দিন আদালত ভবনের আইনজীবী এনেক্স ভবনের-১ নিচতলায় একটি কম্পিউটার কম্পোজের দোকানের মালিক।
ডিবি সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে গত বছরের ২১ ডিসেম্বর মঈন উদ্দিনকে দোকান থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তার কাছ থেকে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানো হয়।
ওই মামলা থেকে চলতি বছরের ১৬ মার্চ তিনি জামিনে মুক্তি পান বলে মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩২৩, ৩৭৯, ৩৮৫, ৫০৬ ও ৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
তবে নগর গোয়েন্দা পুলিশের পক্ষ থেকে ২১ ডিসেম্বর বিপুল পরিমাণ জাল স্ট্যাম্পসহ মঈন উদ্দিনকে আটকের কথা জানানো হয়েছিল। আটকের পাঁচ মাস পর চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করলেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৭
আরডিজি/টিসি