সোমবার (২৭ মার্চ) দুপুরে মেয়র সিটি গভর্নেন্স প্রকল্পের আওতায় জাইকার অর্থায়নে নির্মাণাধীন সেতু তিনটি দেখতে যান।
৭ নম্বর জেটি এলাকার রুবি সিমেন্ট কারখানার পাশের সেতু, ৯ নম্বর গুপ্তখাল সেতু এবং ১৫ নম্বর ঘাট সেতুর নির্মাণকাজে ধীরগতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসন্তোষ জানিয়েছিলেন।
২০১৩-১৪ অর্থবছর থেকে উল্লেখিত সেতুগুলো নির্মাণে প্রকল্প গ্রহণ করা হলেও নানা জটিলতায় চলতি ২০১৬-১৭ অর্থবছরে নির্মাণকাজ হাতে নেওয়া হয়। এরমধ্যে ৭ নম্বর জেটি এলাকার সেতুটি প্রায় ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, ৯ নম্বর গুপ্তখাল সেতুটি প্রায় ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা এবং ১৫ নম্বর খালের সেতুটি প্রায় ৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে। ঠিকাদার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছে এস আনন্দ বিকাশ ত্রিপুরা, মেসার্স এয়াকুব অ্যান্ড ব্রাদার্স ও সালেহ কনস্ট্রাকশন।
নতুন সময়সীমা নির্ধারণের পর প্রকল্প তিনটি বাস্তবায়নে তিনজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, তিনজন নির্বাহী প্রকৌশলী, তিনজন সহকারী প্রকৌশলী এবং ৩ জন উপ সহকারী প্রকৌশলীকে দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত করে চসিক।
মেয়র সরেজমিন পরিদর্শনের সময় ঠিকাদার ও সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের কাজের গুণগতমান ঠিক রেখে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই নির্মাণকাজ সমাপ্ত করে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার নির্দেশ দেন।
এ সময় স্থানীয় কাউন্সিলর সালেহ আহমদ চৌধুরী, তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোছাইন, আবু সালেহ, নির্বাহী প্রকৌশলী নুর সোলেমান, বিপ্লব দাশ, অসীম বড়ুয়াসহ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর এগোচ্ছে তিন সেতুর নির্মাণকাজ
সেই তিন সেতুর তদারকি ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে এলো
সেই তিন সেতু পরিদর্শন করলেন চসিকের প্রধান প্রকৌশলী
‘কে কমিশনের ভাগ কত দেবে, এসব চলবে না’
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৭, ২০১৭
এআর/আইএসএ/টিসি