বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিকেল চারটায় সাংবাদিকদের কাছে তদন্ত কমিটির দেয়া প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আলী আজগর চৌধুরী।
এর আগে ১০ মার্চ (শুক্রবার) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পেটের ব্যথা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে যায় এক ছাত্রী।
পরে শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসে চিকিৎসক মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী।
আলী আজগর চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এক ছাত্রীর যে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছিল তার কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি বলে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে থাকা সিসি ক্যামেরা, চিকিৎসক, ভুক্তভোগী ছাত্রী ও দায়িত্বরত স্টাফদের সাথে কথা বলে এই প্রতিবেদন দিয়েছে।
তিনি বলেন, কমিটি প্রস্তাব হিসেবে মেডিকেলে ছাত্রীদের দেখার জন্য মহিলা চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার জন্য বলেছে। পাশাপাশি মেডিকেলে আরও সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্যও প্রস্তাব দিয়েছে এই কমিটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০১৭
জেইউ/টিসি