বৃহস্পতিবার বিকেল চারটায় বিসিবিসহ বিভিন্ন পর্ষদের সঙ্গে সমন্বয় সভা শেষে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার বলেন, ‘বিমানবন্দর থেকে হোটেল-সড়ক সবখানে ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ’
তিনি অনুরোধের সুরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিমানবন্দরে ক্রিকেটারদের ছবি তোলা যাবে না।
চট্টগ্রামে সাম্প্রতিকালে জঙ্গি তৎপরতা বেড়েছে, এজন্য বাড়তি কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে কিনা এমন প্রশ্নে পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘চট্টগ্রামে জঙ্গি তৎপরতা বেড়েছে তা আমি স্বীকার করতে রাজি নই। তবে ঢাকার পর বড় শহর হওয়ায় এবং বন্দর থাকায় চট্টগ্রাম জঙ্গিদের টার্গেট হতে পারে। তাই আমরা প্রস্তুত। ’
অতীতে নানা টুর্নামেন্ট সফলভাবে আয়োজন করার বদৌলতে চট্টগ্রাম বারবার বড় টুর্নামেন্ট পাচ্ছে মন্তব্য করে ইকবাল বাহার বলেন, ‘চট্টগ্রাম বারবার আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট পাচ্ছে। তাই আমরা একটুও বদনাম হোক তা চাই না। আমরা সকলে মিলে ভালোভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজন করার কৃতীত্ব নিতে চাই। তাই সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। ’
টিকেট ম্যাচের দিন দুটি স্টেডিয়ামের নির্ধারিত বুথে পাওয়া যাবে। মাঠে মুঠোফোন ছাড়া পানি ও খাদ্যসহ অন্যান্য জিনিসপত্র প্রবেশ করানো যাবে না। –বলেন পুলিশ কমিশনার।
চট্টগ্রাম জহুর আহম্মেদ চৌধুরী ও এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে একযোগে ২৭ মার্চ এই টুর্নামেন্ট শুরু হচ্ছে। একইদিন কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামেও খেলা শুরু হবে।
এতে এশিয়ার টেস্ট খেলুড়ে চারদল-বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকাসহ আইসিসির সহযোগী আফগানিস্তান, মালয়েশিয়া, হংকং ও নেপাল অংশ নিচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০১৭
টিএইচ/টিসি