এছাড়া তিনটি স্ট্যাডাল কেরিয়ার কেনার বিষয়েও চূড়ান্ত নিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে ৬টি আরটিজি কেনার সিদ্ধান্তের জন্য মন্ত্রণালয়ে ফাইল পাঠানো হয়েছে।
সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রফতানি পণ্য হ্যান্ডলিং বাড়লেও সেহারে বাড়ছে না বন্দরের সক্ষমতা। বন্দরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি আরটিজি সংকট থাকলেও বেশ কয়েকবার উদ্যোগ নিয়ে বিভিন্ন জটিলতায় এসব যন্ত্র কেনা সম্ভব হয়নি। গত বছর চট্টগ্রাম ড্রাইডকের মাধ্যমে যন্ত্রগুলো কেনার প্রক্রিয়া শুরু করেছিল বন্দর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মাঝপথে এসে সে প্রক্রিয়া থেমে যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ড্রাইডক আরটিজি ক্রয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ায় অনেকটা বেকায়দায় পড়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ফলে পুনরায় সিদ্ধান্ত নিতে ৬ মাসেরও বেশি সময় লেগে যায়। তবে শেষ পর্যন্ত ১১টি কেনার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ মোট ১৯টি আরটিজি ক্রয়ের চেষ্টা করছে।
বন্দরের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলানিউজকে জানান, মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করবে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ২২৩০ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০১৭
এমইউ/টিসি