সোমবার সকালে বাকলিয়া শহীদ এন এম এম জে কলেজের নবীন বরণ, বিদায় সংবর্ধনা ও স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
মুহাম্মদ সিকান্দার খান বলেন, শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি গণতন্ত্রের চর্চা, প্রতিযোগিতা এবং মেধা-মননের জন্য ছাত্রসংসদ চালু থাকলে ছাত্রসংগঠন কেন্দ্রিক সংঘাত ও সংঘর্ষ অনেকাংশে কমে যাবে।
সিকান্দার খান বলেন, ৯০’এর গণতান্ত্রিক আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতি রক্ষার্থে বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত বাকলিয়া শহীদ এনএমএমজে কলেজ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের একটি শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠে পরিণত হবে।
তিনি এই কলেজে জ্ঞান অর্জনের জন্য যেসব নবীন ছাত্রছাত্রী ভর্তি হয়েছেন তাদেরকে অভিনন্দন জানান এবং বিদায়ী ছাত্রছাত্রীদের আরও বিশাল পরিসরে জ্ঞান অর্জন করে নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানান।
কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যর মধ্যে কলেজ পরিচালনা পরিষদের সদস্য সজল কান্তি বড়ুয়া, জাকির হোসেন, কলেজের অধ্যাপক রবিউল হাসান চৌধুরী, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, অধ্যাপক সৈয়দ শাহাদাত হোসাইন, কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমানের একান্ত সচিব নুরুল আজিম হিরু, শিক্ষার্থী আজমীর শাহ, ইমন চক্রবর্তী, জাহেদুল আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৭
এমইউ/টিসি