প্রতি বছরই হাজার হাজার বই বের হয়। বইগুলিতে কাগজ ভালো দেওয়া হচ্ছে, বইয়ের ছাপা-বাঁধাই বেশ ভালো হচ্ছে।
এ বইমেলাটা বৃহৎ পরিসরে নেওয়া উচিত। মেলাটা যখন প্রথম শুরু হয়েছিল তখন এ জায়গাটা ঠিক ছিল, কেননা তখন এত প্রকাশকও ছিল না, এত এত বইও প্রকাশ হতো না। জনসংখ্যাও ছিল অনেক কম। মেলার জন্য এটা কোনো জায়গা নয়। যত দ্রুত সম্ভব এখান থেকে মেলাটা স্থানান্তরিত হওয়া উচিত।
২০১০ সালে আমি খুব বেশ লেখালেখি করতে পারিনি। সারা বছরই অসুস্থ ছিলাম। ওই সময় শুদ্ধস্বর থেকে আমার একটি কবিতার বই বের হয়েছিল ও ‘গল্পসংগ্রহ’ বের হয়েছিল শৈলী থেকে।
এবারের মেলায় আমার বেশ কয়েকটি বই আসছে। তবে বেশির ভাগই পুরোনো বই। ইত্যাদি প্রকাশনী থেকে আসছে ‘কবিতা সমগ্র-১’। এছাড়া শুদ্ধস্বর করবে জীবনানন্দকে নিয়ে লেখা আমার পুরনো একটি বই অনেক পরিমার্জিত অবস্থায়। প্রথমা থেকে বের হচ্ছে কবিতার বই ‘অশ্রুময়ীর শব’ ও বিভাস থেকে ‘একশো নির্বাচিত কবিতা’।
বাংলাদেশ সময় ২০২১, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১